বিশ্বজুড়ে নিজেদের বস্তুনিষ্ঠ, নিরপেক্ষ ও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনে ব্যর্থ মার্কিন টেক জায়ান্ট মেটা ও তার ফেসবুক প্লাটফর্ম। প্লাটফর্মটির পক্ষ থেকে নির্দিশিকা মেনে চলা ও ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে দ্রুত সমাধানের ক্ষেত্রে
ইসরাইলের হত্যাযজ্ঞ নিয়ে কেনো বিএনপি সোচ্চার নয়, তার আরেকটি প্রমাণ উঠে এলো সম্প্রতি প্রকাশিত মার্কিন টেক জায়েন্ট মেটার ফেসবুক প্রতিবেদনে। সম্প্রতি মেটার প্রকাশিত প্রতিবেদনে ‘বিএনপির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ’ নিয়ে পোস্ট
দুদিন আগেই সারাদেশ লন্ডভন্ড করে দেয় ঘূর্ণিঝড় রেমাল। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হলো। প্রাণহানি কম হলেও হাজার হাজার মানুষ হলেন গৃহহীন। কৃষিনির্ভর লাখো মানুষ সর্বস্বান্ত হলেন। ভেসে গেছে শত
বাংলাদেশ এবং মিয়ানমারের কিছু অংশকে নিয়ে ‘পূর্ব তিমুরের মতো একটি খ্রিস্টান রাষ্ট্র’ তৈরি করার চক্রান্ত চলছে বলে সতর্ক করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ডেইলি স্টার এর খবর অনুযায়ী হাসিনা এক বৈঠকে
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার ইঙ্গিত দিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীকে গ্রেপ্তারে সম্ভাব্য পরোয়ানা ইস্যুতে সম্প্রতি এই ইঙ্গিত দেন তিনি। এদিকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এমন বক্তব্যকে আমেরিকার কর্তৃত্ববাদী
ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য দেশ আয়ারল্যান্ড আজ ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে। এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে আয়ারল্যান্ড সরকার। আইরিশ প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র মন্ত্রী আজ বিকালে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র
চলতি বছরের শুরুতে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচাল করতে উঠেপড়ে লেগেছিল বিএনপি। ‘ব্যালটে নয়, রাজপথে ফয়সালা হবে’- দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপার্সন ও পলাতক আসামি তারেক রহমানের এমন বক্তব্যের প্রেক্ষাপটে সহিংসতা ও
অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি অনেক উন্নত হয়েছে। মানুষের মধ্যে শান্তি ও নিরাপত্তা ফিরে এসেছে। কিন্তু এর মধ্যেও মানবাধিকার ইস্যুতে ভুল তথ্য দিয়ে ছড়িয়ে চলেছে একটি চক্র। যারা
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘কংগ্রেসম্যানদের সই জালকারী, জো বাইডেনের ভুয়া উপদেষ্টা হাজিরকারী বিএনপি একটা জালিয়াত রাজনৈতিক দল।’ তিনি আজ শনিবার দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর
একটি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রতিবেদনকে ভিত্তি করে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে করা হলো বিভ্রান্তিকর প্রশ্ন। আর সেই প্রশ্নের উত্তর দিয়ে আমেরিকার বিশ্বাসযোগ্যতাকে আবার ফেলা হলো প্রশ্নের মুখে। আবারও প্রমাণিত হলো যে যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা