বৃহস্পতিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:২৪ অপরাহ্ন
নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুর উপজেলার কামার পাড়া মোড়ে জামায়েত ইসলামী বাংলাদেশের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।সমাবেশে মানুষের উপছে পড়া ভিড়।মানুষের মধ্যে একটায় অনুভূতি আমরা বাংলাদেশ কে সোনার বাংলাদেশ সহ কোরআানের বাংলাদেশ দেখতে চায়।বর্তমান যে রাজনীতি দেশে চলছে তা এ দুনিয়ায় সীমাবদ্ধ।আমরা চায় আল্লাহর রাজনীতি। কোরআন ছাড়া কোন মানুষ আখিরাতে মুক্তি লাভ করতে পারে না।
দুনিয়াতে শান্তি ও আখিরাতে মুক্তি পেতে হলে অবশ্যই কোরআন হাদিসের ছায়া তলে আসতে হবে।পবিত্র কোরআন এ ও রাজনৈতিক পথ নির্দেশনা আছে।কোরআন এমন এক কিতাব যাতে জীবন চলার জন্য যত নিয়ম-নীতি, আইন-কানুন সবই নিহিত।আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (স.) রাজনীতি করেছেন।দেশ চালিয়েছেন কোরআন দিয়ে।কই তখন তো মানুষ অনাহারে অর্ধাহারে থাকে নি।
বক্তারা আরও বলেন আল্লাহর কাছে যখন কোন মানুষ হিসাব দিতে যাবে তখন মানুষকে আল্লাহ পাক তার নেতা সহ হিসাব নিবেন।তাহলে এমন নেতার দ্বারা আমরা পরিচালিত হব যেন যে নেতা আল্লাহ ও নবীর বিধান মেনে চলে।
বাংলাদেশ নামক ভূ-খন্ডটি বাচানোর স্বার্থে আমরা সবাই একবার জামায়াত ইসলামী বাংলাদেশ এর শাসন ব্যবস্থা চায়।বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী বাংলাদেশ নিজের মনগড়া কোন সংবিধান দ্বারা দেশ পরিচালিত করবেন না তারা দেশ পরিচালনা করবেন আল্লাহর কোরআন দিয়ে।
আজ দেখা যায় জমি নিয়ে কোন্দল, যেখানে সেখানে ধর্শন।এমনকি শোনা যায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মেয়ে থেকে শুরু করে আশি বছরের বৃদ্ধা ও বাদ যায় এ ধর্শন থেকে।কোরআনের আইন চালু হলে ইনশাল্লাহ এ দেশে আর কোন মেয়ে ধর্ষনের স্বীকার হবে না।
হযরত উমর ছিলেন অর্ধ জাহানের খলিফা।উমরের শাসনামলে মেয়েরা রাতের অন্ধকারে পথ চলতেন
মেয়েরা জানতো উমরের শাসন এমন শাসন কেউ কটু কথা বলার সাহস রাখে না।সবার মূলে ছিলো ইসলামী শাসন।কোরআন হাদিসের বিধান দিয়ে দেশ চালিয়েছেন উমর।বলা যায় কোরআন দিয়ে দেশ চললে অবশ্যই মানুষের সুখ শান্তি নিহিত থাকবে।সব সমস্যার সমাধান দিতে পারে কোরআন ব্যবস্থা।সবশেষে বলা যায় এবারের বাংলাদেশ হবে কোরআনের বাংলাদেশ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জনাব মোঃ আমিরুল ইসলাম-উপজেলা সেক্রেটারী-জামায়াত ইসলামী বাংলাদেশ-নিয়ামতপুর উপজেলা,জনাব মোঃ মহিদুল ইসলাম-ইউনিয়ন সভাপতি,জামায়াত ইসলামী বাংলাদেশ, শ্রীমন্তপুর ইউনিয়ন। জনাব কাজী শামসুল আলম-ইউনিয়ন সেক্রেটারী-বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী বাংলাদেশ-শ্রীমন্তপুর ইউনিয়ন।এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় জামায়াত ইসলামী বাংলাদেশের নেতৃবৃন্দ।
