1. bulletindhaka9@gmail.com : ঢাকা বুলেটিন : ঢাকা বুলেটিন
  2. info@www.dhakabulletin.news : ঢাকা বুলেটিন :
বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫, ১০:০৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
কুয়াকাটা সৈকতে এক দিনের মধ্যে ফের আইরাবতী ডলফিনের মৃতদেহ ভেসে উঠলো বঙ্গোপসাগরে মাছধরা ট্রলার ডুবি, ২০ জেলে দুর্ঘটনায় ১৪ জন উদ্ধার, ৬ জন নিখোঁজ পটুয়াখালীতে আলোচিত ডাচ বাংলা ব্যাংক বুথের দস্যু প্রধান জাহিদ সরদার গ্রেফতার ইউক্রেন শান্তি আলোচনার অপেক্ষায় তেলের দাম বাড়লো  রাশিয়ার ‘বিশেষ যন্ত্রণা’ থাকায় ভারতে তেল সরবরাহ অব্যাহত থাকবে, জানালেন দূতাবাস কর্মকর্তা প্রযুক্তি শেয়ার বিক্রির ধাক্কায় ইউরোপীয় শেয়ারবাজারে পতন প্রযুক্তি খাতের দুর্বলতায় ইউরোপ ও এশিয়ার বাজারে পতন শেইনের আইপিও জটিলতা: চীনের গ্লোবাল ব্যবসায় বহির্গমনের চ্যালেঞ্জ মাস্ক নতুন রাজনৈতিক দলের পরিকল্পনা ধীরে নিয়ন্ত্রিত করছেন: WSJ রিপোর্ট জ্যাকসন হলের আগে ফেড সংশ্লিষ্ট বাজারে ডলারের মূল্য বৃদ্ধি

ভয়ংকর ঘূর্ণিঝড় রেমাল তান্ডবলীলায় তছনছ দক্ষিণঞ্চাল

শফিক রাসেল
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৮ মে, ২০২৪
  • ১৬১ বার পড়া হয়েছে

প্রলয়ঙ্কারী ঘূর্ণিঝড় রেমালের তান্ডব দেখলো দক্ষিণ অঞ্চলের প্রতিটি মানুষ।
যা ২০০৭ সালের সিডর থেকে ও শক্তিশালি মনে করছে বরিশাল বিভাগের দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলের ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো।
যা একটানা পানিতে তলিয়ে ছিল পুরো তিন জেলার অধিকাংশ ভুক্তভোগী পরিবারের বসতবাড়ি।

আনুমানিক ৩৬ থেকে ৪৮ ঘন্টা ধরে পানির স্তর একই অবস্থায় ছিল একারনে রেমালের ক্ষয় ক্ষতির পরিমান বেড়েছে।

ঝালকাঠি, পিরোজপুর ও বরগুনা জেলায় এমন কোনো পরিবার নেই , যে কিনা ঘূর্ণিঝড় রেমাল এর তান্ডবে ক্ষতির সম্মুখীন হয়নি।

এর কারন হয়ে দাঁড়িয়ে ছিল পূর্বে বিষখালি নদী পশ্চিমে বলেশ্বর নদীর পানি।
রেমালের বাতাসের তীব্রতা যত বাড়তে ছিল ততটাই ফুলে ফেঁপে উঠেছিল এই দুই নদীর পানি। প্রতিফলন স্বরূপ ক্ষতিগ্রস্ত দক্ষিণাঞ্চলে মানুষ।

ঝালকাঠি ও পিরোজপুর জেলার অধিকাংশ গ্রামে কলা সহ অনেক ফল- ফলাদি এবং ফসলের আবাদ করেছেন ।

কিন্তু মহা প্রলয়ঙ্কারী ঘূর্ণিঝড় রেমালের পানিতে ভাসিয়ে নিয়ে গেছে ক্ষেত খামার।এখন দেখলে বোঝার উপায় নেই যে সেখানে চাষের কোনো ফসল ছিল।
তেমনি মাছের ঘের গুলোর ও একই অবস্থা।

তবে রেমাল তান্ডব চলাকালীন সময়ে যতটা অসহায় ছিল, তার থেকে বেশি অসহায় এই জনপদে মানুষ বিশেষ করে নদী সংলগ্ন যে সব এলাকা গুলো রয়েছে।
বিশুদ্ধ খাবার পানি , শুকনো খাবার অধিকাংশ পরিবারের নেই রান্না ঘরের অস্তিত্ব , চুলো তো দূরের কথা।

দীর্ঘ ১৪ ঘন্টা পার হলে আসেনি কোনো সরকারি বা বেসরকারি সেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের খাদ্য সহায়তা।
যা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকা বাসিন্দাদের জন্য অতিজরুরি।
বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইনে বহু ক্ষয় ক্ষতি হছে। রাস্তার দুপাশে গাছগুলো এমন ভাবে পড়ে আছে দেখলে মনে হবে যেন কেউ তুলে রাস্তা উপর ফেলে রেখেছে। সওজ এর আওতাধীন রাস্তাগুলো সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত বিশেষ করে ঝালকাঠি থেকে পাথরঘাটা পর্যন্ত মহা সড়কটি বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

দুর্যোগ পরবর্তীকালীন ব্যবস্থা গ্রহণে সবগুলো এলাকাতেই কাজ করছে রেড ক্রিসেন্ট, বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, ফায়ার সার্ভিস , বিদ্যুৎ অফিসের সেবা প্রদানকারী কর্মীগন এবং জেলা ও উপজেলা প্রশাসন।
ইতিমধ্যে সকল উপজেলা প্রশাসনের করেছেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট