1. bulletindhaka9@gmail.com : ঢাকা বুলেটিন : ঢাকা বুলেটিন
  2. info@www.dhakabulletin.news : ঢাকা বুলেটিন :
সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:০৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
কুয়াকাটা বাস টার্মিনালে গাঁজা সেবনের দায়ে যুবকের ১৫ দিনের কারাদণ্ড  চায়না ভ্যাঙ্কে ডিফল্ট এড়াতে বন্ড পেমেন্টের জন্য নতুন প্রচেষ্টা, বন্ডহোল্ডারদের সমর্থন চাইছে ইইউ অটোমেকারদের চাপে নতি স্বীকার করে ২০৩৫ জ্বালানি গাড়ি নিষিদ্ধকরণ পুনর্বিবেচনা করছে হংকংয়ের গণতন্ত্রপন্থী মিডিয়া টাইকুন জিমি লাই বিদেশি শক্তির সাথে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত চীনের নভেম্বর শিল্প উৎপাদন বার্ষিক ৪.৮% বৃদ্ধি, খুচরা বিক্রি মাত্র ১.৩% বেড়েছে যুক্তরাজ্যে ক্রিপ্টো অ্যাসেট নিয়ন্ত্রণ অক্টোবর ২০২৭ থেকে শুরু হবে: অর্থ মন্ত্রণালয় শ্রীমঙ্গলে ৩ লাখ মানুষের চিকিৎসাসেবা ১জন ডাক্তারের কাঁদে কুড়িগ্রামের রাজারহাটে সিগারেট কোম্পানির অফিসে ডাকাতি, নৈশপ্রহরী হত্যা: এলাকায় আতঙ্ক, পুলিশ তদন্ত শুরু ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে মৌলভীবাজারে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল ৯৫ দিন পর ভারতীয় কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন ভোলার ১৯ জেলে

কর কমছে নিত্য প্রয়োজনীয় ৩০ পণ্যের

ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত: শনিবার, ১ জুন, ২০২৪
  • ১৮৫ বার পড়া হয়েছে

দীর্ঘদিন ধরে দেশে উচ্চমূল্যস্ফীতির কারণে সাধারণ মানুষ দুর্ভোগে পড়েছেন। খাদ্যশস্য ও অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য বৃদ্ধির ফলে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত পরিবারগুলোর দৈনন্দিন খরচ চালাতে হিমশিম খাচ্ছে। এই পরিস্থিতি মোকাবেলায় সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে।

আসন্ন ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের বাজেটে সরকার নিত্যপ্রয়োজনীয় ৩০টি পণ্য ও খাদ্যশস্যের উপর উৎসে করের হার কমিয়ে আনার প্রস্তাব করেছে। বর্তমানে এসব পণ্যের উপর ২% উৎসকর আরোপ করা হচ্ছে। নতুন বাজেটে এটি কমিয়ে ১% করার প্রস্তাব আনা হয়েছে। এসব পণ্যের মধ্যে রয়েছে পেঁয়াজ, রসুন, মটর, ছোলা, চাল, গম, আলু, মসুর, তেল, চিনি, মসলা জাতীয় দ্রব্যাদি।

একই সাথে প্যাকেটজাত গুঁড়াদুধ আমদানিতে কর হার কমানোর পরিকল্পনা রয়েছে। বর্তমানে ২.৫ কেজি ওজন পর্যন্ত গুঁড়াদুধের ওপর ৮৯.৩২% কর আরোপ করা হচ্ছে। নতুন প্রস্তাবে এটি কমিয়ে ৫৮.৬০% করার কথা বলা হচ্ছে।

গত ১৪ মে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে গণভবনে অনুষ্ঠিত বাজেট বিষয়ক সভায়ও কৃষি উপকরণ ও সার আমদানিতে শুল্ক না বাড়ানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়। এছাড়াও নিত্যপ্রয়োজনীয় বাজার স্থিতিশীল রাখার জন্যও নানা নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে।

তবে সর্বশেষ এপ্রিল মাসের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সার্বিক মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৬.২৯%। গ্রামীণ এলাকায় খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্য বৃদ্ধির কারণে মূল্যস্ফীতি বেশি ছিল শহরাঞ্চলের তুলনায়। সুতরাং গ্রামীণ অঞ্চলে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আরো পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট