1. bulletindhaka9@gmail.com : ঢাকা বুলেটিন : ঢাকা বুলেটিন
  2. info@www.dhakabulletin.news : ঢাকা বুলেটিন :
বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫, ১২:৩১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
ভোলায় বিনামূল্যে চক্ষু পরীক্ষা ও চিকিৎসা ক্যাম্প, সেবা পেলেন ২১৩ জন তুরস্কের তেকিরদাগে খরার কারণে জলাধার শূন্য, জরুরি পানি সীমাবদ্ধতা জারি এআই মানুষের বেশিরভাগ কাজ প্রতিস্থাপন করবে, কিন্তু তারপর কী? যুক্তরাজ্যের অফিস স্পেস প্রদানকারী আইডব্লিউজি’র বার্ষিক মুনাফা পূর্বাভাসের নিম্ন প্রান্তে চীনের জানুয়ারি-জুলাইয়ে রাজস্ব আয় ০.১% বৃদ্ধি পেয়েছে পটুয়াখালীতে বর্ণিল আয়োজনে জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের ৪৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত দশমিনায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু পবিপ্রবিতে কোটি টাকার লোন কেলেঙ্কারি, দুদকের অভিযান কসমেটিকস পণ্যের দামে অস্বাভাবিক ঊর্ধ্বগতি: ভোক্তাদের ভোগান্তি, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ পবিপ্রবিতে কম্বাইন্ড ডিগ্রি আন্দোলন সমাধানে কমিটির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

পবিপ্রবিতে ২ কোটি ৬০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ, লোন শাখার দুই কর্মকর্তা দায়ের

ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত: রবিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৫
  • ১১ বার পড়া হয়েছে

 

পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পবিপ্রবি) লোন শাখার দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে প্রায় ২ কোটি ৬০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। তারা শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারীর লোন কিস্তির টাকা ব্যাংকে জমা না দিয়ে জাল রশিদ দিয়ে টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে জানা গেছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের পেনশন সেলের উপ-পরিচালক মো: রাজিব মিয়া ও লোন শাখায় কর্মরত ল্যাব এটেন্ডেন্ট আবু ছালেহ মো: ইছা বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠেছে, তারা শতাধিক লোন গ্রহীতার কিস্তির টাকা ব্যাংকে জমা না দিয়ে জাল জমা শ্লিপ দিয়ে টাকা আত্মসাৎ করেছেন। অভিযুক্তরা মোটরসাইকেল ও কম্পিউটার ক্রয়ের জন্য গৃহীত লোনের কিস্তির মাধ্যমে এসব টাকা হাতিয়েছে।

হিসাব শাখার সূত্রে জানা যায়, ২০১১ সাল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা জিপিএফ থেকে ১০% কর্তণের মাধ্যমে গৃহীত মোটরসাইকেল ও কম্পিউটার ক্রয়ের লোন নিয়ে নিয়মিত কিস্তি পরিশোধ করে আসছেন। তবে অভিযুক্তরা ভূয়া রশিদ প্রদর্শন করে ব্যাংকে টাকা জমা না দিয়ে অর্থ আত্মসাৎ করেছেন।

বিশেষ উল্লেখযোগ্য কিছু কর্মচারীর ক্ষতির পরিমাণও উঠে এসেছে। যেমন উপ-রেজিস্ট্রার প্লানিং মোঃ খাইরুল বাসার মিয়া (নাসির) ১ লাখ ৯৫ হাজার টাকা, পরিবহন শাখার সেকশন অফিসার সবুর খান ১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা, পরিবহন শাখার হেলপার আবু জাফর সারে ৬ লাখ টাকা, ফটো মেশিন অপারেটর শামীম খান ৩ লাখ টাকা, অডিট সেলের ঝাড়ুদার ফরিদা বেগম ২ লাখ টাকা, অ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভার আলম ৭৬,৭২৪ টাকা এবং অফিস সহায়ক মাসুদ ৩ লাখ টাকা।

অভিযুক্ত আবু ছালেহ মো: ইছা নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বলেছেন, “হিসেবের গরমিল হয়েছে, যা শীঘ্রই ঠিক করা হবে, কোনো লোন গ্রহীতার টাকা ক্ষতিগ্রস্ত হবে না।” অপর অভিযুক্ত মো: রাজিব মিয়াকে পাওয়া যায়নি, মোবাইল ফোনও বন্ধ রয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব শাখার ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মো: জসিম উদ্দিন জানান, আর্থিক হিসাবের অসামঞ্জস্যের কারণে পাঁচ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে তদন্তের জন্য। অভিযুক্তরা ভুল স্বীকার করে ইতোমধ্যে ৩২ লাখ টাকা ব্যাংকে জমা দিয়েছেন। তবে এক সিনিয়র কর্মকর্তা অভিযোগ করেছেন যে, পরিচালক জসিম উদ্দিনও দুর্নীতিতে জড়িত।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো: ইকতিয়ার উদ্দিন মন্তব্য এড়িয়ে যান। উপাচার্য অধ্যাপক ড. কাজী রফিকুল ইসলাম বলেন, “অভিযুক্তদের কাছ থেকে টাকা উদ্ধার করার জন্য একটি কৌশল নেওয়া হয়েছে। টাকা উদ্ধার শেষে প্রয়োজনীয় আইনানুগ পদক্ষেপ নেওয়া হবে।”

 

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট