1. bulletindhaka9@gmail.com : ঢাকা বুলেটিন : ঢাকা বুলেটিন
  2. info@www.dhakabulletin.news : ঢাকা বুলেটিন :
বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫, ১০:০৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
“বাইসাইকেলে দেখবো দেশ”এ স্লোগানকে সামনে রেখে ৬৪ জেলার উদ্দেশ্যে রুহিত মৌলভীবাজার কোর্ট পয়েন্ট থেকে ভিসা প্রতারক জুবেল গ্রেপ্তার পটুয়াখালীতে দুর্বৃত্তের ছুরিঘাতে অটোচালক নিহত যুক্তরাষ্ট্র-চীন প্রতিযোগিতার চাপ সামলে বাণিজ্যে ভারসাম্য খুঁজছে দক্ষিণ কোরিয়া  ইসরায়েলের হামলায় গাজায় ২৬ নিহত, তবুও ট্রাম্প বললেন শান্তিচুক্তি ঝুঁকিতে নেই মনপুরার বিচ্ছিন্ন দুই চরে লঞ্চঘাট পরিদর্শন ও নতুন রাস্তা উদ্বোধন করলেন নৌ-উপদেষ্টা দশমিনায় মাদকবিরোধী অভিযানে ইয়াবা ও গাঁজাসহ চারজন আটক ফরিদপুরে আসামীর হুমকিমূলক বক্তব্যে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ১২টি প্রতিষ্ঠান উচ্ছেদ ও জরিমানা ভোলায় তরুণ উদ্যোক্তা ও শিক্ষানবিশ নির্বাচনে কমিউনিটি আউটরিচ সভা অনুষ্ঠিত

 গলাচিপায় সাপের দংশনে কৃষকের মৃত্যু, দুই নারী হাসপাতালে ভর্তি

ঢাকা বুলেটিন ডিজিটাল ডেস্ক
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২৫
  • ১৪ বার পড়া হয়েছে

পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলায় সাপের দংশনে আবুল বশার হাওলাদার (৪০) নামে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। একই দিনে দুই নারী সাপের দংশনে আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। সোমবার চর কাজল ইউনিয়নের ছোট চর কাজল গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
মৃত আবুল বশার হাওলাদার চর কাজল ইউনিয়নের ছোট চর কাজল গ্রামের জয়নাল হাওলাদারের ছেলে। সকালে গরুর জন্য ঘাস কাটতে গিয়ে বিষধর সাপের দংশনে আক্রান্ত হন তিনি। হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।

একই দিনে রতনদী তালতলী ইউনিয়নের উলানিয়া গ্রামের বাবুল হাওলাদারের স্ত্রী লাইলী বেগম (৫২) এবং গলাচিপা পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের রুহুল আমিনের স্ত্রী হাজেরা বেগম (৫০) সাপের দংশনে আহত হন। লাইলী বেগমের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। হাজেরা বেগম গলাচিপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. মেজবাহ উদ্দিন বলেন, “সোমবার সাপের দংশনে তিনজন রোগী হাসপাতালে আসেন। এদের মধ্যে বশার হাওলাদার হাসপাতালে আসার আগেই মারা যান। অপর দুই নারী চিকিৎসাধীন আছেন, এর মধ্যে লাইলী বেগমকে পটুয়াখালী সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।”

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. নোমান পারভেজ বলেন, “সাপে দংশনের পর যত দ্রুত সম্ভব রোগীকে সরকারি হাসপাতালে নিয়ে আসা জরুরি। বাংলাদেশে প্রায় ৯৫ শতাংশ সাপ বিষহীন হলেও অবশিষ্ট ৫ শতাংশ মারাত্মক বিষাক্ত। সময়মতো হাসপাতালে এলে এন্টিভেনম প্রয়োগের মাধ্যমে জীবন রক্ষা সম্ভব। কিন্তু দুঃখজনকভাবে অনেকেই কবিরাজের কাছে গিয়ে সময় নষ্ট করেন, যা প্রাণঘাতী হতে পারে।”

এই ঘটনা সাপের দংশনের ঝুঁকি এবং দ্রুত চিকিৎসার গুরুত্ব তুলে ধরেছে। স্থানীয় প্রশাসন জনসচেতনতা বাড়াতে উদ্যোগ নেবে বলে জানা গেছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট