বৃহস্পতিবার এশিয়ার প্রারম্ভিক বাণিজ্যে তেলের দাম কমেছে, যা গত সপ্তাহের পতন অব্যাহত রেখেছে। মার্কিন ট্যারিফ বৃদ্ধির, ওপেকের উৎপাদন বৃদ্ধির এবং যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার ইউক্রেন সম্পর্কিত সম্ভাব্য অস্ত্রবিরতির আলোচনা মূল কারণ হিসেবে দেখা যাচ্ছে।
বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং জিওপলিটিক্যাল উত্তেজনার মধ্যে তেলের বাজারে চাপ বাড়ছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে ইউক্রেন যুদ্ধের শান্তিচুক্তি নিয়ে আলোচনার সম্ভাবনা বাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।
তদুপরি, মার্কিন ট্যারিফ বৃদ্ধি এবং ওপেকের তেলের উৎপাদন বৃদ্ধি আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের সরবরাহ বাড়িয়েছে, যার ফলে দাম কমার প্রবণতা লক্ষ্য করা গেছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, যদি যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে শান্তিচুক্তি হয়, তবে তা তেলের চাহিদা ও মূল্য উভয়ের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। তবে বর্তমানে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক উদ্বেগ এবং ভূ-রাজনৈতিক অস্থিরতা তেলের বাজারকে চাপ দিচ্ছে।