1. bulletindhaka9@gmail.com : ঢাকা বুলেটিন : ঢাকা বুলেটিন
  2. info@www.dhakabulletin.news : ঢাকা বুলেটিন :
বুধবার, ০৭ মে ২০২৫, ১০:৫৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
ভোলা বিআইডব্লিউটিএ’র সহকারী পরিচালক রিয়াদ হোসেনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদকে অভিযোগ চলছে তদন্ত। বহাল তবিয়তে থাকার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে এ দূর্নীতিবাজ কর্মকর্তা। প্রাণিসম্পদ খাতে দক্ষতা বৃদ্ধিতে ভোলায় দুইদিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন ভোলায় খামারিদের বাজার সংযোগ বাড়াতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত নীলফামারীতে জলঢাকা উপজেলা ছাত্রদল ও জলঢাকা পৌর ছাত্রদল এবং কলেজ শাখার স্মারকলিপি প্রদান। নীলফামারীতে জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ ও অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়নে আন্তঃদেশীয় সহযোগিতার নতুন অধ্যায় পাকিস্তানে জিজেইউএস প্রতিনিধি দলের সফর ভোলায় বোরো ধান কাটায় ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকরা ভোলায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৬টি হাতবোমা ও ৫টি দেশীয় অস্ত্রসহ আটক -১ চরফ্যাশনের বিচ্ছিন্ন দ্বীপে অর্থনীতি ও পর্যটনে নতুন দিগন্ত এমপিও নামক সোনার হরিন কি আদৌ মিলবে?

বাংলাদেশি বিজ্ঞানীর অভাবনীয় অর্জন: ‘পঞ্চব্রীহি’ নামে একই গাছে বছরের পাঁচবার ফলন দেবে

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বুধবার, ৮ মে, ২০২৪
  • ২৪৬ বার পড়া হয়েছে

বাংলাদেশের জিনবিজ্ঞানী ড. আবেদ চৌধুরীর অভাবনীয় এক আবিষ্কার দেশের কৃষিজগতে নতুন যুগ সূচনা করতে পারে। তিনি এমন একটি নতুন জাতের ধানগাছ উদ্ভাবন করেছেন যা একবার রোপণে বছরে পাঁচবার ফলন দেবে।

বিশিষ্ট এই জিনবিজ্ঞানী তাঁর উদ্ভাবিত ধানগাছটির নাম দিয়েছেন ‘পঞ্চব্রীহি’ – যার অর্থ হলো ‘পাঁচটি ধান’। এই অসাধারণ ধানগাছ থেকে এক বছরে পাঁচটি ভিন্ন ভিন্ন মৌসুমে ধান পাওয়া যাবে। বোরো আবাদে একবার, আউশ আবাদে দুইবার এবং আমন আবাদে আরও দুইবার – মোট পাঁচবার ফলন দেবে এই বিস্ময়কর ধানগাছ।

বহু বছরের গবেষণা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই জিনবিজ্ঞানী ‘পঞ্চব্রীহি’ উদ্ভাবন করেছেন। তিনি জানান, রাসায়নিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করে এবং জনেটিক রিকম্বাইনেশন এর মাধ্যমে তিনি এই নতুন জাত তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন। উচ্চ ফলনশীল এবং খরাপ আবহাওয়ায়ও জীবিত থাকার ক্ষমতাসম্পন্ন এই ধানগাছের চাষ বিস্তার করলে বাংলাদেশের খাদ্য নিরাপত্তা অনেকাংশে নিশ্চিত হবে বলে মনে করেন তিনি।

জিনবিজ্ঞানীর এই অভাবনীয় উদ্ভাবনকে স্বাগত জানিয়েছেন দেশের বিভিন্ন কৃষিবিদ ও গবেষক। তাঁরা মনে করেন, ‘পঞ্চব্রীহি’ চাষ বিস্তৃত হলে দেশে খাদ্যশস্য উৎপাদন অনেক বৃদ্ধি পাবে। একই সাথে এটি শস্য বৈচিত্র্য বৃদ্ধি ও মাটির উর্বরতা রক্ষায়ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তবে পরিবেশগত প্রভাব এবং চাষাবাদ পদ্ধতি নিয়ে আরও গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে বলে মত প্রকাশ করেছেন তাঁরা।

অন্যদিকে, এই নতুন ধানজাতের সুফল পাওয়া গেলে তা বিপুল পরিমাণ খাদ্যশস্য রপ্তানিও সম্ভব হবে বলে আশাবাদী প্রধানমন্ত্রীর কৃষিবিষয়ক উপদেষ্টা ড. মশাররাফ হোসেন। খাদ্য উদ্বৃত্ত বিক্রির মাধ্যমে প্রচুর বিদেশী মুদ্রা অর্জন করা যাবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

সর্বোপরি, জিনবিজ্ঞানী ড. আবেদ চৌধুরীর এই আবিষ্কার বাংলাদেশের কৃষিক্ষেত্রে একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১  
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট