
যোগদানের প্রথম মাসের মধ্যেই প্রশংসিত হয়েছেন জলঢাকা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জনাব, নাজমুল আলম।
তিনি গত ০৭/১২/২০২৫ ইং জলঢাকা থানায় যোগদানের পরপরই শত বছরের প্রথা ভেঙ্গে জলঢাকা থানায় প্রশংসিত হন।
তিনি মূলত বিভিন্ন এলাকা থেকে বিভিন্ন ধরনের আসামি গ্রেফতার করে জলঢাকা থানা থেকে বৈষম্য দূর করতে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন ।
ওসি নাজমুল আলম জলঢাকা থানায় জনগনের প্রশংসায় পঞমুখ।
তিনি জলঢাকা থানায় যোগদানের পর পরই সাধারণ জনগণের সেবা কিভাবে নিশ্চিত করা যায় এ ব্যাপারে ও উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন।
তিনি যে কোনো ধরনের অপরাধী মূলক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করতে কোনরকম আপস করেন না।
পুলিশ এবং জনগণের মাঝে দূরত্ব ঘোচাতে ব্যাপক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন।
থানার ওসির রুমে ঢুকতে যে অনুমতি নিতে হয় সেই প্রথার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন ওসি নাজমুল আলম।
তিনি বলেছেন আমি একজন সরকারের গণকর্মচারী,
‘আর একজন গণকর্মচারীর অফিস’ যে কোনো প্রয়োজনে এই অফিসে ঢুকতে কোন অনুমতির প্রয়োজন নেই।
সরাসরি রুমে ঢুকুন মন খুলে কথা বলুন।
তিনি আর ও বলেন আমার টেবিলের উপর লেখা রয়েছে আমাকে স্যার বলার দরকার নেই অনুরোধ কোর্মে অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জলঢাকা থানা,
জলঢাকা নীলফামারী।
ওসির এমন উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছে জলঢাকাবাসী এ ধরনের কর্মকাণ্ড পুলিশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে পুলিশ এবং জনগনের মধ্যে সুসম্পর্ক তৈরি করবে।
থানায় সেবা নিতে আসা জনগণের যাতে কোন ধরনের ভোগান্তি না হয় সে ব্যাপারে তিনি ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন।
এবং তিনি বিভিন্নভাবে জলঢাকা বাসির সেবা চালিয়ে যাচ্ছেন।
ওসি নিজেই জনগণের বিভিন্ন সমস্যার কথা শুনে সমাধান করে দেন। এবং জলঢাকা থানায় কোন ধরনের চুরি ডাকাতি না হয় সে ব্যাপারে তিনি নিজে সজাগ থেকে সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে টহল দেয়।
তাছাড়াও জলঢাকা থানার ওসি নিযেই ওয়ারেন তামিল, মাদকউদ্ধার, চুরি ডাকাতিও সচেতনতার বিষয় উঠান বৈঠকসহ পুলিশের বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম চলমান রেখেছেন।
জলঢাকা থানায় সেবা নিতে আসা এক ব্যক্তি” দৈনিক ঢাকা বুলেটিন”
কে বলেন যে,আমি গত কয়েক বছর আগে আমার পারিবারিক সমস্যা নিয়ে থানায় এসেছিলাম,
তখন আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেছিলাম মানুষ যেন কখনো থানায় না আসে।
কিন্তু এবার থানায় এসে যা দেখলাম,
তাতে আমি রীতিমতো হতবাক।
ওসি নাজমুল আলম স্যার জলঢাকা বাসিকে যে ধরনের সেবা দিয়ে যাচ্ছে এধরনের সেবা যদি সারা বাংলাদেশে দেওয়া যেত
তাহলে পুলিশ আর জনগণের মধ্যে কোন দ্বন্দ্ব থাকত না।
জলঢাকা থানার ওসি মহোদয় আরও বলেন,
আমি মূলত গণপ্রজাতন্ত্রের একজন কর্মচারী, জনগনকে সেবা দেওয়াই আমার কাজ আর আমি যা করছি তা আমার উপর অর্পিত দায়িত্ব থেকেই করছি।
আমি চাই আমার থানায় এসে যেন কোনো মানুষ কোন কোন প্রকার হয়রানি বা কষ্ট না পায়, জনগণের সেবা দেওয়াই আমার মূল লক্ষ্য পুলিশ ও জনগণের মধ্যে সুসম্পর্কও সেতু বন্ধন চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি