1. bulletindhaka9@gmail.com : ঢাকা বুলেটিন : ঢাকা বুলেটিন
  2. info@www.dhakabulletin.news : ঢাকা বুলেটিন :
সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:০৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
কুয়াকাটা বাস টার্মিনালে গাঁজা সেবনের দায়ে যুবকের ১৫ দিনের কারাদণ্ড  চায়না ভ্যাঙ্কে ডিফল্ট এড়াতে বন্ড পেমেন্টের জন্য নতুন প্রচেষ্টা, বন্ডহোল্ডারদের সমর্থন চাইছে ইইউ অটোমেকারদের চাপে নতি স্বীকার করে ২০৩৫ জ্বালানি গাড়ি নিষিদ্ধকরণ পুনর্বিবেচনা করছে হংকংয়ের গণতন্ত্রপন্থী মিডিয়া টাইকুন জিমি লাই বিদেশি শক্তির সাথে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত চীনের নভেম্বর শিল্প উৎপাদন বার্ষিক ৪.৮% বৃদ্ধি, খুচরা বিক্রি মাত্র ১.৩% বেড়েছে যুক্তরাজ্যে ক্রিপ্টো অ্যাসেট নিয়ন্ত্রণ অক্টোবর ২০২৭ থেকে শুরু হবে: অর্থ মন্ত্রণালয় শ্রীমঙ্গলে ৩ লাখ মানুষের চিকিৎসাসেবা ১জন ডাক্তারের কাঁদে কুড়িগ্রামের রাজারহাটে সিগারেট কোম্পানির অফিসে ডাকাতি, নৈশপ্রহরী হত্যা: এলাকায় আতঙ্ক, পুলিশ তদন্ত শুরু ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে মৌলভীবাজারে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল ৯৫ দিন পর ভারতীয় কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন ভোলার ১৯ জেলে

১৭ বছরের জমি বিরোধের অবসান: শশীভূষণ থানা পুলিশের সুষ্ঠু ভূমিকা

ভোলা প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৫
  • ৭৭ বার পড়া হয়েছে

 

ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার হাজারীগঞ্জ ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডে দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে চলা জমি সংক্রান্ত বিরোধের অবসান ঘটেছে। শশীভূষণ থানা পুলিশের সুষ্ঠু ভূমিকা ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে অবশেষে এই বিরোধের সমাধান হয়।

জানা যায়, বহু বছর আগে জানপুর এলাকার বাসিন্দা গনি মেস্ত্রি তার মালিকানাধীন ৮৮ শতাংশ জমি বিক্রি করেন হাজারীগঞ্জের ২নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা হাজী ইদ্রিস মিয়া ও তার ভাইয়ের কাছে। বিক্রির পর থেকে জমিটি হাজী ইদ্রিস মিয়ার দখলেই ছিল।

তবে ২০০৮ সালে সরকার পরিবর্তনের পর থেকে গনি মেস্ত্রির ছেলে উজুল্লাহ মিয়া এবং তার বংশধারা থেকে কয়েকজন দাবি করেন, মৃত গনি মেস্ত্রি নাকি পুরো জমি বিক্রি করেননি। এ দাবি ঘিরে হাজী ইদ্রিস মিয়ার পরিবারকে বারবার হয়রানির শিকার হতে হয়। সাবেক চেয়ারম্যান সেলিম হাওলাদারের উদ্যোগে একাধিকবার স্থানীয় সালিশ বৈঠক হলেও কোনো সমাধান মেলেনি।

সম্প্রতি আবারও হাজী ইদ্রিস মিয়ার বিরুদ্ধে নতুন মামলা দায়ের করা হয়। পরে শশীভূষণ থানার এসআই ইয়াকুব মিয়া নিজ উদ্যোগে বিষয়টি তদন্ত করে দেখেন। ২৯ অক্টোবর ২০২৫ তারিখে সকালে সরেজমিনে উপস্থিত হয়ে তিনি স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সঙ্গে জমির পরিমাপ করেন।

পরিমাপ শেষে দেখা যায়, মোট ৮৮ শতাংশ জমি বিক্রির চুক্তি অনুযায়ীই রয়েছে, কোনো অতিরিক্ত জমি নেই। এ অবস্থায় এসআই ইয়াকুব মিয়া উপস্থিত সকলের সামনে ফয়সালা দেন যে, হাজী ইদ্রিস মিয়া ও তার পরিবার বৈধ মালিক, এবং এ বিষয়ে ভবিষ্যতে কেউ যেন তাদের হয়রানি না করে।

হাজী ইদ্রিস মিয়া ও তার ছেলে আব্দুর রহিম হাজারী দীর্ঘ ১৭ বছর পর এই রায়ে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছেন। তারা এসআই ইয়াকুব ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন,দীর্ঘদিন আমাদের পরিবারকে হয়রানি করা হয়েছে। অবশেষে সত্যের জয় হয়েছে। ইয়াকুব দারোগা সঠিকভাবে তদন্ত করে আমাদের ন্যায়বিচার দিয়েছেন।”

স্থানীয় বাসিন্দারাও এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, পুলিশের এমন নিরপেক্ষ ভূমিকা এলাকায় ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট