1. bulletindhaka9@gmail.com : ঢাকা বুলেটিন : ঢাকা বুলেটিন
  2. info@www.dhakabulletin.news : ঢাকা বুলেটিন :
রবিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫, ১১:৪৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
ভয়াবহ পানি সংকটে রাজধানী সরানোর ঘোষণা ইরানের রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে ২৬ জন গ্রেফতার জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোটের পক্ষে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য: আলী রীয়াজ মনপুরায় অভিযান টিমে ইটপাটকেল, দুই মাঝি আহত, জেলে-নৌকা আটক রাতের মধ্যে ঢাকাসহ ১৭ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দ্বিতীয় স্ত্রী হত্যায় যাবজ্জীবন, তৃতীয় স্ত্রীকে শ্বাসরোধে ফাঁসি তিস্তা বিপৎসীমার ১ সেমি নিচে, লালমনিরহাট-কুড়িগ্রামে বন্যা শঙ্কা সানায়ে তাকাইচি: পুরুষ-আধিপত্যের জাপানে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রীর উত্থান কলাপাড়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের ৬ দফা দাবিতে কর্মবিরতি, ইপিআই টিকা কার্যক্রম বন্ধ কলাপাড়ায় ভোররাতের অগ্নিকাণ্ডে তিন দোকান ভস্মীভূত, ক্ষতি ৪০ লাখ টাকা

ট্রাম্প প্রশাসন শ্বেতাঙ্গ দক্ষিণ আফ্রিকানদের জন্য শরণার্থী সীমা ৪০,০০০ নির্ধারণের কথা বিবেচনা করছে: বিশেষ প্রতিবেদন

ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৫ আগস্ট, ২০২৫
  • ২৫ বার পড়া হয়েছে

ট্রাম্প প্রশাসন যুক্তরাষ্ট্রের শরণার্থী নীতিতে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনতে পারে, যেখানে মোট ৪০,০০০ শরণার্থীর মধ্যে অধিকাংশই শ্বেতাঙ্গ দক্ষিণ আফ্রিকানদের জন্য বরাদ্দ রাখার প্রস্তাব করা হচ্ছে। সরকারি কর্মকর্তা এবং অভ্যন্তরীণ নথি থেকে এই তথ্য জানা গেছে।

ট্রাম্প প্রশাসন শরণার্থী গ্রহণের সীমা নির্ধারণে নতুন নীতি গ্রহণের কথা বিবেচনা করছে। এই প্রস্তাব অনুযায়ী, মোট ৪০,০০০ শরণার্থীর মধ্যে অধিকাংশই শ্বেতাঙ্গ দক্ষিণ আফ্রিকানদের জন্য নির্ধারণ করা হতে পারে। এই সিদ্ধান্ত দক্ষিণ আফ্রিকায় শ্বেতাঙ্গ সংখ্যালঘুদের উপর বৃদ্ধিপ্রাপ্ত সহিংসতা এবং নিরাপত্তাহীনতার প্রেক্ষিতে নেওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে।

এই প্রস্তাবটি ইতিমধ্যে ব্যাপক সমালোচনা এবং বিতর্কের সৃষ্টি করেছে। মানবাধিকার সংগঠন এবং রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা এই সিদ্ধান্তকে বর্ণবাদী এবং বৈষম্যমূলক হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তারা মনে করছেন, এই নীতি শরণার্থী গ্রহণের ক্ষেত্রে বৈষম্য সৃষ্টি করবে এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের লঙ্ঘন হতে পারে।

 ট্রাম্প প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, দক্ষিণ আফ্রিকায় শ্বেতাঙ্গ সংখ্যালঘুদের উপর বৃদ্ধিপ্রাপ্ত সহিংসতা এবং নিরাপত্তাহীনতার কারণে তাদেরকে অগ্রাধিকার দেওয়া প্রয়োজন। তবে এই যুক্তি নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক রয়েছে এবং অনেকেই এটিকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত সিদ্ধান্ত হিসেবে দেখছেন।

 এই নীতিগত পরিবর্তন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক এবং যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন নীতিতে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে। শরণার্থী সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে আসছে এবং তারা মনে করছে, এটি শরণার্থী গ্রহণের ক্ষেত্রে বৈষম্য বৃদ্ধি করবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট