1. bulletindhaka9@gmail.com : ঢাকা বুলেটিন : ঢাকা বুলেটিন
  2. info@www.dhakabulletin.news : ঢাকা বুলেটিন :
বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫, ০৫:৩৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
জলঢাকায় ইন্জিনিয়ার শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিন ভাইর আগমন উপলক্ষে জলঢাকা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় এর মাঠ পরিদর্শন। ভোলায় উপজেলা পর্যায়ে সরকারি সেবা বিষয়ক ওরিয়েন্টেশন কর্মশালা অনুষ্ঠিত ভোলায় কেয়ারগিভিং ও ড্রাইভিং প্রশিক্ষণের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্পন্ন ভোলায় জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জে মোকাবেলায় দুর্যোগ সহনশীল ঘর নির্মাণ প্রশিক্ষণ সম্পন্ন ভোলা সদর উপজেলার ধনিয়া ইউনিয়নের শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের মাঝে বিভিন্ন প্রজাতির চারা গাছ বিতরণ করা হয়েছে পটুয়াখালীতে বিভাগীয় পার্টনার প্রকল্পের আঞ্চলিক কর্মশালা অনুষ্ঠিত ভোলায় গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত। ভোলায় শিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি আজম ওবায়েদুল্লাহ দাফন সম্পন্ন। ভোলা বোরহানউদ্দিনে রাতের আঁধারে ফসলি জমি কেটে পুকুর খনন করে ভূমিদস্যু হোসেন বাগা। ৩৯ ডিগ্রি তাপে পুড়ছে পটুয়াখালী, বিপর্যস্ত শ্রমজীবী

ভোলায় কলাগাছ থেকে পুষ্টি সমৃদ্ধ গো-খাদ্য

মোঃ সামিরুজ্জামান, বিশেষ প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৪০ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা ইফাদ এবং পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) আর্থিক সহযোগিতায় ও গ্রামীণ জন উন্নয়ন সংস্থা (জিজেইউএস) কর্তৃক বাস্তবায়িত রুরাল মাইক্রো এন্টারপ্রাইজ ট্রান্সফরমেশন প্রকল্পের (আরএমটিপি) আওতায় ভোলা জেলার সদর উপজেলার দুই খামারি, মোঃ নুরুল ইসলাম ও মোঃ কামাল হোসেনকে কলাগাছ থেকে পুষ্টিগুণ সম্পন্ন গো-খাদ্য তৈরির জন্য আংশিক অনুদান প্রদান করা হয়েছে। এই উদ্যোগটি গো-খাদ্যের ক্রমবর্ধমান বাজারমূল্য এবং শীতকালে খাবারের স্বল্পতা দূর করার বিকল্প সমাধান হিসেবে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।

বর্তমানে গবাদি পশুর খাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় অনেক খামারি গবাদি পশু পালনে আগ্রহ হারাচ্ছেন। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় জিজেইউএস নতুন প্রযুক্তির সাহায্যে কলাগাছকে গো-খাদ্য হিসেবে রূপান্তর করছে, যা খামারিদের জন্য লাভজনক ও কার্যকর সমাধান হিসেবে কাজ করছে। এই খাদ্য তৈরিতে মূলত কলাগাছ, চিটাগুড়, ভূষি ও লবণ ব্যবহার করা হয়।

কলাগাছের কান্ডে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পানি, আঁশ এবং খনিজ উপাদান, বিশেষ করে পটাশিয়াম, যা গবাদি পশুর স্বাস্থ্য রক্ষায় অত্যন্ত সহায়ক। এ ধরনের পুষ্টি সমৃদ্ধ খাদ্য গবাদি পশুর হজমশক্তি উন্নত করে এবং দুধ ও মাংস উৎপাদন বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, এটি প্রাকৃতিক খাদ্য হওয়ায় গবাদি পশুর জন্য নিরাপদ এবং কৃত্রিম খাদ্যের মতো কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।

খামারিরা এই নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে গো-খাদ্যের উৎপাদন খরচ কমিয়ে তাদের গবাদি পশু পালনের কার্যক্রমকে আরও লাভজনক করতে সক্ষম হচ্ছেন। বিশেষ করে শীতকালে, যখন প্রাকৃতিক খাবারের সংকট দেখা দেয়, তখন এই পুষ্টিকর গো-খাদ্য একটি কার্যকর বিকল্প হিসেবে ব্যবহারযোগ্য হয়ে উঠেছে।

এ উদ্যোগের মাধ্যমে গবাদি পশু পালনকারীরা আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন এবং দেশের নিরাপদ মাংস ও দুগ্ধ উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন। জিজেইউএস-এর এ ধরনের পদক্ষেপ স্থানীয় খামারিদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ তৈরি করেছে এবং কৃষি ও প্রাণিসম্পদ খাতে নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০৩১  
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট