1. bulletindhaka9@gmail.com : ঢাকা বুলেটিন : ঢাকা বুলেটিন
  2. info@www.dhakabulletin.news : ঢাকা বুলেটিন :
বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫, ০৩:৫৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
ভোলা বিআইডব্লিউটিএ’র সহকারী পরিচালক রিয়াদ হোসেনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদকে অভিযোগ চলছে তদন্ত। বহাল তবিয়তে থাকার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে এ দূর্নীতিবাজ কর্মকর্তা। প্রাণিসম্পদ খাতে দক্ষতা বৃদ্ধিতে ভোলায় দুইদিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন ভোলায় খামারিদের বাজার সংযোগ বাড়াতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত নীলফামারীতে জলঢাকা উপজেলা ছাত্রদল ও জলঢাকা পৌর ছাত্রদল এবং কলেজ শাখার স্মারকলিপি প্রদান। নীলফামারীতে জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ ও অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়নে আন্তঃদেশীয় সহযোগিতার নতুন অধ্যায় পাকিস্তানে জিজেইউএস প্রতিনিধি দলের সফর ভোলায় বোরো ধান কাটায় ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকরা ভোলায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৬টি হাতবোমা ও ৫টি দেশীয় অস্ত্রসহ আটক -১ চরফ্যাশনের বিচ্ছিন্ন দ্বীপে অর্থনীতি ও পর্যটনে নতুন দিগন্ত এমপিও নামক সোনার হরিন কি আদৌ মিলবে?

জামায়াত আমিরের প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টানও

মো: সামিরুজ্জামান, বিশেষ প্রতিনিধ
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৪
  • ৫৮ বার পড়া হয়েছে

সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, যা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের নেতৃত্বে, দেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক উজ্জ্বল উদাহরণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটিতে কাজ করছেন মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী মানুষ, যেখানে ধর্ম-বর্ণের ভিত্তিতে কোনো বৈষম্যের ছাপ নেই। এটির ব্যবস্থাপনা, কর্মপরিবেশ, এবং নিয়োগ প্রক্রিয়া অত্যন্ত স্বচ্ছ, যা স্থানীয় এবং জাতীয় পর্যায়ে প্রশংসিত হয়েছে।

ডা. শফিকুর রহমানের নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত এই মেডিকেল কলেজে বর্তমানে ১,৪৫০ জন কর্মী কাজ করছেন, যার মধ্যে ২৭০ জন ভিন্ন ধর্মাবলম্বী। উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, এই প্রতিষ্ঠানে কর্মরত সকলেই ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সমান অধিকার ভোগ করছেন। প্রতিষ্ঠানটির বিভিন্ন স্তরের কর্মী, যেমন চিকিৎসক, নার্স, আয়া, এবং নিরাপত্তাকর্মীরা সমান সুযোগ সুবিধা পাচ্ছেন।

হেলেন রানী দাস, যিনি গত ১৫ বছর ধরে এই প্রতিষ্ঠানে আয়া হিসেবে কাজ করছেন, জানান, “এখানে কোনো ধরনের বৈষম্য নেই। আমি গর্বিত যে আমি এমন একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করছি, যেখানে সবাইকে সমানভাবে দেখা হয়।” সিকিউরিটি চিফ প্রজেশ দাসও বলেন, “এই হাসপাতালে আমরা সবাই সমান, এবং ধর্মের ভিত্তিতে কোনো বৈষম্য নেই।”

অন্যদিকে, ডা. শফিকুর রহমান নিজেও বলেছেন, “আমার প্রতিষ্ঠানে সব ধর্মের মানুষকে সমানভাবে মূল্যায়ন করা হয়। আমরা এখানে যোগ্যতার ভিত্তিতে নিয়োগ দিয়ে থাকি, এবং কোনো ধরনের বৈষম্য বরদাশত করা হয় না।”

সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের এই অনন্য বৈশিষ্ট্য প্রমাণ করে যে, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে যোগ্যতা ও মেধার ভিত্তিতে একটি প্রতিষ্ঠান সফলভাবে পরিচালিত হতে পারে। এ প্রতিষ্ঠানের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উদাহরণ বাংলাদেশের অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য অনুকরণীয় হতে পারে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট