আগামীকাল মঙ্গলবার সকাল থেকে দেশের সকল সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা স্বায়ত্তশাসিত, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, কলকারখানা, স্কুল কলেজ, মাদ্রাসা, বিশ্ববিদ্যালয়সহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা খাকবে। আন্ত:বাহিনীর জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ
অভ্যুত্থানকারী শিক্ষার্থীরা প্রস্তাবিত অন্তর্বর্তীকালীন জাতীয় সরকারের কাছেই ক্ষমতা হস্তান্তর করার দাবি জানিয়েছেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা জানিয়েছেন, এর বাইরে কোনো সরকার মেনে নেওয়া হবে না। একই সঙ্গে সন্ধ্যার মধ্যে নিরপরাধ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি আজ সকাল থেকে রাজধানীকে অচল করে তুলেছে। গতকাল রোববারের সংঘর্ষের পর এই আন্দোলন আরও তীব্র আকার ধারণ করেছে। প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনা অনুযায়ী, ঢাকার আশপাশের
রোববার (৪ আগস্ট) রাতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) জানিয়েছে যে, সাম্প্রতিক বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় দেশব্যাপী দায়িত্ব পালনকালে তাদের অর্ধশতাধিক সদস্য আহত হয়েছেন। বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম রাত সোয়া
বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ক্রমশ জটিল হয়ে উঠছে। সূত্রগুলোর দাবি, শিক্ষার্থী, সন্ত্রাসী এবং জামায়াত-শিবিরকে মাঠে নামিয়ে দিয়ে অস্থির পরিবেশ সৃষ্টি করে দেশে একটি অনির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার পাঁয়তারা চলছে। কিছু মহল অভিযোগ
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা থেকে প্রাপ্ত সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছে। তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত জানিয়েছেন, সরকার শান্তিপূর্ণ সমাধান চাইলেও
দেশব্যাপী শিক্ষার্থী আন্দোলনের মধ্যে সহিংসতার ঘটনায় আওয়ামী লীগ কঠোর অবস্থান নিয়েছে। দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক আজ এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, “আওয়ামী লীগ ধৈর্য্যের শেষ
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এর মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আজ এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে দেশব্যাপী চলমান ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সকল নাগরিককে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আয়োজিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা অসহযোগ কর্মসূচির মধ্যে সরকার দেশব্যাপী অনির্দিষ্টকালের জন্য কারফিউ জারি করেছে। আজ সন্ধ্যা ৬টা থেকে কার্যকর হওয়া এই কারফিউ ঢাকা মহানগরীসহ সকল বিভাগীয় শহর, সিটি করপোরেশন, পৌরসভা,
সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ সম্প্রতি সরকারের ছাত্র আন্দোলন ও তরুণদের মৃত্যুর বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। ২০০৯ সালে রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়ালেও তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় সক্রিয় থেকে স্বাস্থ্য ও