1. bulletindhaka9@gmail.com : ঢাকা বুলেটিন : ঢাকা বুলেটিন
  2. info@www.dhakabulletin.news : ঢাকা বুলেটিন :
বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫, ০২:২৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
ভোলা বিআইডব্লিউটিএ’র সহকারী পরিচালক রিয়াদ হোসেনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদকে অভিযোগ চলছে তদন্ত। বহাল তবিয়তে থাকার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে এ দূর্নীতিবাজ কর্মকর্তা। প্রাণিসম্পদ খাতে দক্ষতা বৃদ্ধিতে ভোলায় দুইদিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন ভোলায় খামারিদের বাজার সংযোগ বাড়াতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত নীলফামারীতে জলঢাকা উপজেলা ছাত্রদল ও জলঢাকা পৌর ছাত্রদল এবং কলেজ শাখার স্মারকলিপি প্রদান। নীলফামারীতে জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ ও অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়নে আন্তঃদেশীয় সহযোগিতার নতুন অধ্যায় পাকিস্তানে জিজেইউএস প্রতিনিধি দলের সফর ভোলায় বোরো ধান কাটায় ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকরা ভোলায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৬টি হাতবোমা ও ৫টি দেশীয় অস্ত্রসহ আটক -১ চরফ্যাশনের বিচ্ছিন্ন দ্বীপে অর্থনীতি ও পর্যটনে নতুন দিগন্ত এমপিও নামক সোনার হরিন কি আদৌ মিলবে?

বাঘা থানা পুলিশের বিরুদ্ধে ভুক্তভোগী যুবকের মামলা

মোঃ মনোয়ার হোসেন, রাজশাহী
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ৭ জুন, ২০২৪
  • ১৩৭ বার পড়া হয়েছে

রাজশাহী জেলার বাঘা উপজেলায় মোটরসাইকেল আটক করে মোটা অঙ্কের ঘুষ দাবি, ঘুষের টাকা না পেয়ে ফেনসিডিল মামলায় ফাঁসিয়ে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে বাঘা থানার দুই এসআই’র বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী বিজ্ঞ বাঘা আমলী আদালতে দুই এসআই’র বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন।
শুক্রবার (৭ জুন) বেলা ১১ টায় রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এমন অভিযোগ করেছেন বাঘা উপজেলার পাকুড়িয়া ইউনিয়নের জোত কাদিপুর গ্রামের মজিবর রহমানের ছেলে রুহেল ইসলাম রয়েল।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে রয়েল বলেন, গত ১৪ মে সকাল আনুমানিক ১০ টা থেকে ১১ টার দিকে বাঘা থনার এস.আই নুরুল ইসলাম ও শাহনেওয়াজ সজল সহ আরো ১ জন আমার বাড়ীর গেটের সামনে উপস্থিত হয়ে এক লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে। আমি দিতে অস্বীকার করলে আমার নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করার ভয় দেখিয়ে আমার ব্যবহৃত এ্যাপাচি ৪ ভি লাল রংয়ের মোটর সাইকেলটি জোরপূর্বক বাড়ী থেকে নিয়ে যায় এবং যাওয়ার সময় বলেন আমাদেরকে এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা দিয়ে মোটরসাইকেল নিয়ে আসবি, নইলে তোরা মোটর সাইকেল ফেরত পাবি না। তোদের নামে মামলা দিয়ে জীবন নষ্ট করে দিবো।

তিনি বলেন, আমি পেশায় একজন কৃষক এই পুলিশ সদস্যরা ঘটনার বেশ কিছুদিন আগে আমাকে বলে, যেহেতু তোমার বাড়ি বর্ডারে তুমি আমাদেরকে এই এলাকায় কখন কিভাবে অবৈধ মাদকের চোরাচালান হয় তথ্য দেবে এবং গ্রেফতারে সহায়তা করলে তোমাকে পুরস্কৃত করবো। আমি তাদের কথায় রাজি না হলে তারা আমাকে হয়রানি করতে শুরু করেন।
এ বিষয়ে আমি গত ১৫ মে একটি অভিযোগ বাঘা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বরাবর দিতে গেলে তিনি অভিযোগটি গ্রহন করেনি এবং পুলিশ সদস্যরা আমাকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি দিয়ে বের করে দেয়।

পরবর্তীতে আমি বিভিন্ন সময়ে পুলিশ সদস্যদের সাথে যোগাযোগ করে মোটরসাইকেল ফেরত চাইলে তারা বলে এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা দিয়ে মোটরসাইকেল নিয়ে যা।
সর্বশেষ আমি কোন প্রতিকার না পেয়ে ঐ এস.আই’দের ও বাঘা থানার অফিসার ইনচার্জ এর নামে গত ২৯ মে বাঘা থানা আমলী আদালতে মামলা দায়ের করি যা আদালত পিবিআই’কে তদন্তের দায়িত্ব দেন। ঐ মামলার
বিষয়ে জানার পর আসামীরা এখন আমাকে বিভিন্ন ভাবে মামলা মোকদ্দমার ভয় ও মৃত্যু ভয় দেখাচ্ছে।
এস.আই নুরুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এই বিষয়ে জানতে চাইলে আমার উর্ধতন কর্মকর্তার সাথে কথা বলতে হবে।

এ বিষয়ে বাঘা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আমিনুল ইসলাম বলেন, সংবাদ সম্মেলনকারী রয়েল হোসেন ওরফে রুহেল একজন চিহ্নিত মাদক কারবারি। ইতোপূর্বেও তার বিরুদ্ধে মাদক মামলা হয়েছে। এছাড়া অন্যান্য আরও দুটি মামলা রয়েছে তার বিরুদ্ধে। দীর্ঘদিন যাবৎ সে মাদক ব্যবসা করে আসছে। এবার মাদক চোরাচালান কালে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক ফেলে পালিয়ে যায়। ওই ঘটনার সাক্ষ্যপ্রমাণসহ ভিডিও ফুটেজ আছে। আমাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছে কি না বিষয়টি আমার জানা নেই।
কথা বলতে রাজশাহী জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া মুখপাত্র) রফিকুল আলমকে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি। তাই তাঁর বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫
১৬১৭১৮১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭২৮২৯
৩০  
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট