1. bulletindhaka9@gmail.com : ঢাকা বুলেটিন : ঢাকা বুলেটিন
  2. info@www.dhakabulletin.news : ঢাকা বুলেটিন :
শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:৪৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
ভোলা সদর উপজেলার শিক্ষা উন্নয়ন কর্মপরিকল্পনা নিয়ে পাবলিক হেয়ারিং অনুষ্ঠিত পটুয়াখালীতে ট্রলার মাঝি হত্যার মামলায় পলাতক প্রধান অভিযুক্ত সোহেল ফকির গ্রেফতার পরীক্ষার হলে ফোন নিয়ে প্রবেশে শিক্ষার্থীকে আটক করায় শিক্ষককে ছুরিকাঘাতে হত্যাচেষ্টা কুলাউড়ায় ভারতীয় ৩ লাখ টাকার সিগারেট জব্দ কমলগঞ্জে প্রভাবশালীর বাঁধায় চলাচলের রাস্তাটি প্রতিবন্ধকতার অভিযোগ ভিয়েতনামে Xbox উৎপাদনে সম্প্রসারণের পরিকল্পনা ফক্সকনের রুপি ৯০ ছাড়িয়ে পতন, মার্কিন শুল্ক ও বিনিয়োগ বহিঃপ্রবাহে চাপ ফিউজলেজ প্যানেলে ত্রুটি: ৬২৮টি এয়ারবাস A৩২০ পরিদর্শনের মুখে ১৯ দেশের নাগরিকদের অভিবাসন আবেদন স্থগিত করল ট্রাম্প প্রশাসন ব্ল্যাকরক দীর্ঘমেয়াদী ট্রেজারিগুলোতে মতামত পরিবর্তন করল, এআই অর্থায়নের ঢেউয়ে ঋণ খরচ বৃদ্ধির আশঙ্কা

‘আমার বাচ্চারে আইনা দেও’ গলাকাটা লাশের পাশে মায়ের আহাজারি

তিমির বনিক,মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ৮২ বার পড়া হয়েছে

 

আমার বাচ্চা, আমার বাচ্চা, আমার বাচ্চা, আমার বাচ্চারে আইন্না দেও তুমরা। আমি তুমরার কাছে ভিক্ষা চাইরাম, তুমরা আমার বাচ্চারে আইন্না দেও। আমার ছেলের লাশের সাথে আমারে কাপন পরিয়ে দেও। সে আমার বড় সন্তান, ছেলে ছাড়া আমি ক্যামনে বাঁচমু…।’

এভাবেই আহাজারি করছিলেন মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার পতনঊষার ইউনিয়নের পশ্চিম নন্দগ্রামের রেনু বেগম। উঠানে রাখা তাঁর বড় ছেলে লিটন মিয়ার (২৭) লাশের সামনে ভেঙে পড়েছিলেন তিনি। লিটনের ছিলেন দুই ভাই ও দুই বোনের মধ্যে বড়।

মঙ্গলবার (৯ই সেপ্টেম্বর) সকালে পশ্চিম নন্দগ্রামে মসজিদের পাশ থেকে লিটনের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। বুধবার (১০ই সেপ্টেম্বর) দুপুরে নিহতের বাড়িতে গেলে দেখা যায়, স্বজনদের কান্নায় আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে আছে। বারবার মূর্ছা যাচ্ছিলেন মা রেনু বেগম। লাশের পাশে বোনের আহাজারিতেও এক হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণার সৃষ্টি হয়।

এদিকে প্রত্যক্ষদর্শী ও পরিবার সূত্রের বরাতে জানায়, সকালে স্থানীয়রা প্রথম লাশটি দেখতে পান। খবর পেয়ে শমশেরনগর ফাঁড়ি পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মৌলভীবাজার সদর ২৫০ শয্যা হাসপাতালে পাঠায়। বুধবার দুপুরে ময়নাতদন্ত শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয় লিটন মিয়াকে। তবে হত্যার কারণ এখনো পরিষ্কার নয়।

নিহতের মামা শাহ্ আলম বলেন, “লিটন খুব ভালো ছেলে ছিল। তার মৃত্যু মেনে নেওয়া কষ্টকর। আমরা তার খুনির শাস্তি চাই। পুলিশ যেন দ্রুত ঘুনিকে ধরতে পারে।”

এ সময় কমলগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবু জাফর মো. মাহফুজুল কবির মুঠোফোনে বলেন, নিহতের পরিবার থানায় এখনও কোনো অভিযোগ দায়ের করেনি। বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে। অভিযোগ দিলে আইনানুগ ব্যাবস্থা গ্রহন করা হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট