1. bulletindhaka9@gmail.com : ঢাকা বুলেটিন : ঢাকা বুলেটিন
  2. info@www.dhakabulletin.news : ঢাকা বুলেটিন :
শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫, ০৮:৫৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন নুরুল হক নুর হেফাজত আমিরের আহ্বান: আগামী নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামীকে ভোট দেবেন না নাফ নদে আরাকান আর্মির অপহরণ-চক্র: ২৩ দিনে ৬৯ জেলে, প্রশ্ন উঠছে ‘কঠোর বার্তা’র রাজশাহীতে উদ্বোধন হলো ৩০তম আন্তর্জাতিক জুনিয়র টেনিস চ্যাম্পিয়নশিপ-২০২৫ পটুয়াখালীতে কিশোর গ্যাং চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার, অবৈধ অর্থ আদায়ের অভিযোগ রাঙ্গাবালীর সোনারচরে ফিশিং ট্রলার ডুবি, ১৪ মাঝিমাল্লা জীবিত উদ্ধার ছুটির চতুর্থ দিনেও কুয়াকাটায় পর্যটক-উচ্ছাস, শতভাগ হোটেল বুকিং তরমুজবাহী ট্রলার ডাকাতি মামলার ‘প্রধান সরদার’ কামাল গ্রেফতার তালতলী বন্দরে র‍্যাবের অভিযান: দুর্ধর্ষ ডাকাত সরদার নুর মোহাম্মদ গ্রেফতার “জান্নাতের মালিক একমাত্র আল্লাহ, কোনো মার্কা নয়”—পটুয়াখালীতে এ্যাড. মহসীন

মার্কেট পর্যবেক্ষণ: ‘বন্ড ভিজিলান্টদের’ বিরতি, এখন নজর ট্রাম্পের বাজেট ভোট ও বেকারত্বের পরিসংখ্যানে

ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৩ জুলাই, ২০২৫
  • ৪৩ বার পড়া হয়েছে

যুক্তরাষ্ট্রের ও বৈশ্বিক আর্থিক বাজার সামনের সপ্তাহে দুইটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার অপেক্ষায় রয়েছে—প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবিত কর ও ব্যয় বিলের ভোট এবং আসন্ন শ্রমবাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদন। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, এই দুটি উপাত্তই ফেডারেল রিজার্ভের পরবর্তী সুদহার সিদ্ধান্তকে গভীরভাবে প্রভাবিত করতে পারে।


বেশ কিছুদিন যাবৎ আর্থিক বাজারে আলোচিত ‘বন্ড ভিজিলান্টস’—অর্থাৎ উচ্চ সরকারি ব্যয় ও ঋণকে কেন্দ্র করে সুদের হারে চাপ সৃষ্টি করা বিনিয়োগকারীরা—এই মুহূর্তে অপেক্ষামান অবস্থানে রয়েছে। ১০ বছর মেয়াদি ট্রেজারি বন্ডের লাভের হার ৪.২৫% এ স্থির রয়েছে, যা অর্থনীতির স্থিতি নির্দেশ করছে।


প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প কংগ্রেসে একটি বড়সড় কর ও ব্যয় বিল উত্থাপন করেছেন, যাতে সামরিক খাতে ব্যয় বাড়ানো ও কর হ্রাসের প্রস্তাব রয়েছে। তবে বিরোধী দলসহ কংগ্রেসের একাংশ এই বিলের দীর্ঘমেয়াদি ঋণভার নিয়ে উদ্বিগ্ন।
এই বিল পাস হলে স্বল্পমেয়াদে অর্থনৈতিক গতি বাড়তে পারে, তবে দীর্ঘমেয়াদে মুদ্রাস্ফীতির আশঙ্কা বাড়বে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।


শুক্রবার প্রকাশিতব্য বেকারত্ব ও কর্মসংস্থানসংক্রান্ত প্রতিবেদনেও নজর থাকবে বিনিয়োগকারীদের। যদি চাকরির বৃদ্ধি প্রত্যাশার চেয়ে দুর্বল হয়, তবে ফেডারেল রিজার্ভের ওপর সুদের হার কমানোর চাপ বাড়তে পারে।
এক বিশ্লেষকের ভাষায়, “বাজার এখন প্রত্যাশা করছে যে, ফেড ২০২৫ সালের শেষার্ধে অন্তত একবার হলেও সুদহার কমাতে বাধ্য হবে।”


এই পরিস্থিতির প্রভাব শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই সীমাবদ্ধ থাকবে না। ইউরোপীয় ও এশীয় বাজারেও সুদের হার, ডলার শক্তি এবং মার্কিন নীতির প্রতিফলন ঘটবে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা।


‘বন্ড ভিজিলান্টরা’ এখন হয়তো চুপচাপ অপেক্ষা করছে, তবে মার্কিন বাজেট নীতির গতিপথ ও শ্রমবাজারের পরিসংখ্যান—দুটোই বৈশ্বিক অর্থনৈতিক দৃশ্যপট বদলে দিতে পারে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট