1. bulletindhaka9@gmail.com : ঢাকা বুলেটিন : ঢাকা বুলেটিন
  2. info@www.dhakabulletin.news : ঢাকা বুলেটিন :
বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫, ০৫:২১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
ভোলায় বিনামূল্যে চক্ষু পরীক্ষা ও চিকিৎসা ক্যাম্প, সেবা পেলেন ২১৩ জন তুরস্কের তেকিরদাগে খরার কারণে জলাধার শূন্য, জরুরি পানি সীমাবদ্ধতা জারি এআই মানুষের বেশিরভাগ কাজ প্রতিস্থাপন করবে, কিন্তু তারপর কী? যুক্তরাজ্যের অফিস স্পেস প্রদানকারী আইডব্লিউজি’র বার্ষিক মুনাফা পূর্বাভাসের নিম্ন প্রান্তে চীনের জানুয়ারি-জুলাইয়ে রাজস্ব আয় ০.১% বৃদ্ধি পেয়েছে পটুয়াখালীতে বর্ণিল আয়োজনে জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের ৪৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত দশমিনায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু পবিপ্রবিতে কোটি টাকার লোন কেলেঙ্কারি, দুদকের অভিযান কসমেটিকস পণ্যের দামে অস্বাভাবিক ঊর্ধ্বগতি: ভোক্তাদের ভোগান্তি, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ পবিপ্রবিতে কম্বাইন্ড ডিগ্রি আন্দোলন সমাধানে কমিটির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

২০৪০-এর জলবায়ু লক্ষ্যে প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক কার্বন ক্রেডিট ব্যবহারের পথে ইউরোপীয় ইউনিয়ন

ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত: বুধবার, ২ জুলাই, ২০২৫
  • ৭৯ বার পড়া হয়েছে

ইউরোপীয় কমিশন ২০৪০ সালের জন্য একটি নতুন জলবায়ু লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণের খসড়া প্রস্তুত করেছে, যেখানে প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক কার্বন ক্রেডিট ব্যবহারের সুযোগ অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে। এই প্রস্তাব অনুযায়ী, ইইউ দেশগুলো উন্নয়নশীল দেশ থেকে অর্জিত CO₂ ক্রেডিট ব্যবহার করে নির্ধারিত নির্গমন হ্রাসের একটি অংশ পূরণ করতে পারবে

  • এটি ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২০৪০ সালের কার্বন নির্গমন হ্রাস লক্ষ্যে “নমনীয়তা” আনতে সহায়ক হতে পারে

  • আন্তর্জাতিক কার্বন ক্রেডিট অর্থাৎ উন্নয়নশীল দেশে পরিচালিত পরিবেশবান্ধব প্রকল্পে বিনিয়োগের মাধ্যমে অর্জিত CO₂ সাশ্রয়কে অন্তর্ভুক্ত করা হবে

  • প্রস্তাবটি এখনো চূড়ান্ত নয়, তবে ইতিমধ্যে এটি রাজনৈতিক বিতর্ক ও নীতিগত বিভাজন সৃষ্টি করেছে

পরিবেশবাদীরা বলছেন, এই নীতির ফলে ধনী দেশগুলো প্রকৃত নির্গমন কমানোর পরিবর্তে “offset” (ক্ষতিপূরণ) নীতিতে ঝুঁকে পড়বে। অনেকেই একে “পরিবেশগত ন্যায্যতার পরিপন্থী” বলে অভিহিত করেছেন, যেখানে উন্নয়নশীল দেশগুলোর প্রকল্প ব্যবহৃত হবে অথচ তাদের কার্বন স্বচ্ছতা ও রক্ষণশীলতা অব্যাহত থাকবে।

অন্যদিকে, নীতিনির্ধারকরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আন্তর্জাতিক অংশীদারিত্ব ও অর্থনৈতিক বাস্তবতা বিবেচনায় এ ধরনের নমনীয়তা প্রয়োজন।

  • ইউরোপীয় কোম্পানিগুলো উন্নয়নশীল দেশগুলোতে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি ও প্রকল্পে বিনিয়োগ বাড়াতে পারে

  • এর ফলে উভয় পক্ষই লাভবান হতে পারে—উন্নয়নশীল দেশ পাবে প্রযুক্তি ও অর্থ, আর ইউরোপ পাবে কার্বন রিডাকশন

  • তবে সঠিক মনিটরিং না থাকলে এই নীতি “Greenwashing”-এর ঝুঁকি বহন করে

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট