যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার মধ্যে চলমান বাণিজ্য আলোচনা বিশ্ববাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। বিশেষ করে প্রযুক্তি খাতে চাহিদা বৃদ্ধির কারণে S&P 500 ফিউচারস সূচক রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছে, যা বিশ্বব্যাপী বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা ফেরাচ্ছে।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, এশিয়ান শেয়ারবাজারগুলোতে উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে। অন্যদিকে, ডলারের মান কিছুটা দুর্বল হয়ে পড়ে, কারণ আসন্ন যুক্তরাষ্ট্রের চাকরি সংক্রান্ত প্রতিবেদন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সুদহার কমানোর পক্ষে যুক্তি তৈরি করতে পারে বলে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
বিশ্লেষকরা জানাচ্ছেন, মার্কিন কংগ্রেসে প্রস্তাবিত নতুন কর আইনের ফলে জাতীয় ঋণ আগামী বছরগুলোতে ৩.৩ ট্রিলিয়ন ডলার পর্যন্ত বাড়তে পারে। এই প্রস্তাবিত বিল ও সুদের হার সংক্রান্ত সিদ্ধান্তগুলো বিনিয়োগকারীদের মুনাফা পরিকল্পনায় সরাসরি প্রভাব ফেলছে।
বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় অর্থনৈতিক ব্লকগুলো বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক নীতিমালার দিকে সতর্ক নজর রাখছে, যা গ্লোবাল মার্কেট ট্রেন্ড নির্ধারণে অন্যতম ভূমিকা রাখছে।