হটাৎ করে বিদ্যুত বন্ধ।কোন কারন ছাড়া এ সেবা বন্ধ করা জাতির সাথে তামসা ছাড়া কিছুই নয়।একটা অপরাধী কে ধরতে গেলে নোটিস দিয়ে ধরতে হয়।আর পল্লি বিদ্যুৎ এমন কি হলো নিজে নিজে এমন একটা কালো সিদ্ধান্ত নিল।
যে সেবার সাথে জড়িয়ে আছে গোটা বিশ্ব।বিশেষ করে হাসপাতাল গুলোতে কিছু মুমূর্ষু রোগী আছে যাদের জন্য বিদ্যুৎ অনসিকার্য।যদি পল্লি বিদ্যুতের কোন নিকটতম হাসপাতালে বা ক্লিনিকে থাকতো তাহলে কি এমন সিদ্ধান্ত নিতে পারতেন?নিজকে বিচার করতে শিখলে জাতিকে বুঝা যায়।
পল্লি বিদ্যুৎ গ্রাহকের টাকা দিয়ে মিটার কিনে আবার মিটার ভাড়া দিতে হয় সারা জীবন ধরে গ্রাহককেই এটা কি অন্যায় নয়?ডিমান্ড চার্জ যেটা নেয়া হয় তা ও অন্যায় তাহলে এ টুকু ভাবা উচিৎ এত কিছু অন্যায় করার পর ও গ্রাহক মুখ বুজে সব সহ্য করে যাচ্ছেন আর আপনাদের এমন কি হলো কোন নোটিশ ছাড়া গোটা বাংলাদেশে একযোগে বিদ্যুত বন্ধ করছেন।তাহলে বিদ্যুত অফিস বাংলাদেশের একটা স্বাধীন রাষ্ট্র চাচ্ছে?
কোন মানুষের অপরাধ না থাকলে কি শুধু শুধু তার নামে মামলা হয়।বিদ্যুত অফিসের যে মহল এ ঘৃনিত কাজ করলেন তাদেরকে আইনের হাতে সোপর্দ করা দরকার বলে মনে করছেন বাংলাদেশের আপামর জনতা।এ তদন্ত কোন বাহিনী দ্বারা নয় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কে এ দায়িত্ব অর্পন করে তদন্ত সাপেক্ষে বিচারের আওতায় আনা একান্তভাবে জরুরি।
বিদ্যুৎ অফিস গুলো যেই ঘৃনিত কাজ করেছেন তা বেয়াদবি ছাড়া কিছু নয়।বাংলাদেশের যে অবস্থা রেখে ফ্যাসিবাদী হাসিনা সরকার পালিয় গেছেন তা সঠিক অবস্থানে নিয়ে আনার জন্য ড.মোঃ ইউনুস সরকারের উপদেষ্টা মন্ডলী রাত দিন নিরলশ পরিশ্রম করছেন আর কিছু মানুষ দেশকে নিয়ে খেলা শুরু করেছেন।ড. মোঃ ইউনুস মনে করলে তার বিরুদ্ধে আনিত সকল মামলা খারিজ করতে পারেন।কিন্তু তিনি করছেন না।তাহলে জাতিকে জানতে হবে তার মন মানসিকতা কত উদার।এই ৮৫ বছর বয়সে ও তিনি কোর্টে হাজিরা দিয়ে যাচ্ছেন।আর কিছু আওয়ামী সন্ত্রাসী বাহিনীর মদদে কিছু প্রতিষ্ঠান দেশকে নিয়ে তামসা শুরু করেছেন।