"গাড়ী নং- ব- ঢাকা মেট্রো-১২-১৮১৩ হানি পরিবহন” নওগাঁর মান্দা (ফেরিঘাট) নামক স্থান থেকে রাজশাহী যাবার পথে বিআরটিএ দ্বারা পরিচালিত রাজশাহী নওগাঁ মহাসড়কে যে নিয়মের বিশৃংখলা লক্ষ করা যাচ্ছে তা অমানবিক বলে মনে করছেন যাত্রীগণ।
যাত্রীগণকে গাড়ীতে সিট ফাঁকা আছে বলে,যাত্রী তুলে নেয়ার পর সিট নিয়ে অনেক বিভ্রান্তিমুলক কথা শুনাচ্ছেন বাস সুপারভাইজার। যাত্রীদের জোর দাবি বাংলাদেশ সরকারের বিআরটিএ এ কথা গুলো বিবেচনা করবেন।
যাত্রীরা বলেন বাসে বা পরিবহনে যে কয়েকটি সিট বরাদ্দ আছে তার অতিরিক্ত যেন পরিবহন না করেন।এমনও দেখা যায় অনেক যাত্রী মহোদয় অসুস্থ, রাজশাহীতে চিকিৎসার কারনে বাসে উঠতে গেলেও একই সমস্যায় পড়তে হয়।অসুস্থ যাত্রীকে ও দাড়িয়ে গন্তব্যে যেতে হয়।
এমন তো নয় যে আমাদের এ সোনার বাংলাদেশে পরিবহন সংকট?যথেষ্ট পরিবহন ব্যবস্থা আছে তাহলে কেন যাত্রীদের সাথে তামসা নিচ্ছে বাংলাদেশ সরকারের বিআরটিএ কর্তৃপক্ষ।যেখানে পরিবহন কম আছে সেখানে পরিবহন বৃদ্ধি করলে তো সমস্যা নায়।পরিবহন যত বৃদ্ধি পাবে বেকারত্বের হার ততো কমবে বলে মনে করছেন যাত্রী মহোদয়।
যাত্রী মানেই এ সোনার বাংলাদেশের জনগন। জনগনের সুবিধার জন্যই আইন।এ আইন যদি জনগনের দূর্ভোগ সৃষ্টি করে তাহলে এ আইন বিলুপ্ত করা দরকার।জনগনের ট্রক্সের টাকার উপর নির্ভর করে সরকার পরিচালিত হয়।একটা দেশ পরিচালনার জন্য জনগনেরই মুখ্য ভুমিকা।আমাদের একটি জিনিষ মনে রাখা দরকার "জনগনই সরকার”।যা জানিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশের ছাত্র সমাজ।
যাত্রীগনের বিশেষ আবেদন বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা সহ সড়ক ও সেতু উপদেষ্টার এ সকল সমস্যা পরিদর্শন মুলক ব্যবস্থা করবেন।জনগন যেন হয়রানির স্বীকার না হয়।